নাম : ভীষ্ম, Bhisma
লিঙ্গ : ছেলে
জাতি : Hindu, Bengali, Gujarati, Hindi, Indian, Kannada, Malayalam, Marathi, Oriya, Tamil, Telugu
ভীষ্ম, Bhisma অর্থ: শান্তনু ও গঙ্গার পুত্র
প্রকার: কোনো অনুরূপ নাম নেই
সংখ্যা : 7
রাশি : মেষ রাশি
নক্ষত্র : মূলা
Read this page in English..
|
অনুরূপ নাম নাম: ভোজ, Bhoj, জাতি: Hindu, Bengali, Gujarati, Hindi, Indian, Kannada, Malayalam, Marathi, Oriya, Tamil, Telugu, লিঙ্গ: boyনাম: ভোলানাথ, Bholanath, জাতি: Hindu, Bengali, Gujarati, Hindi, Indian, Kannada, Malayalam, Marathi, Oriya, Tamil, Telugu, লিঙ্গ: boyনাম: ভোলেনাথ, Bholenath, জাতি: Hindu, Bengali, Gujarati, Hindi, Indian, Kannada, Malayalam, Marathi, Oriya, Tamil, Telugu, লিঙ্গ: boyনাম: ভূধর, Bhoodhar, জাতি: Hindu, Bengali, Gujarati, Hindi, Indian, Kannada, Malayalam, Marathi, Oriya, Tamil, Telugu, লিঙ্গ: boyনাম: ভূলোকনাথং, Bhoolokanathan, জাতি: Hindu, Bengali, Gujarati, Hindi, Indian, Kannada, Malayalam, Marathi, Oriya, Tamil, Telugu, লিঙ্গ: boy |
ভারতীয় বৈদিক জ্যোতিষবিদ্যা অনুযায়ী যে মানুষদের নাম ভীষ্ম, Bhisma হয় তারা হয়তো তাদের নিজেদের মতন করে খুবই বুদ্ধিদীপ্ত হয়। তাদের নিজস্ব বুদ্ধির ওপর নির্ভর করে তারা হয়তো জীবনের অনেক কঠিন সময় অতিক্রম করে আস্তে পারবে। তাদের জন্য জীবনের আরেকটি অতি আবশ্যক দক্ষতা হতে পারে তাদের কল্পনাশক্তি। এই বিষয়ে তাদের দখলের জন্য সাধারণত কোনো সৃষ্টিশীল কাজে মনোনিবেশ করে সেই কাজটিকে কেন্দ্র করে নিজেদের কর্মজীবন তৈরী করাটাই তাদের জন্য শ্রেয় হবে। অনেক সৃজনশীল কাজের সাথেই তারা যুক্ত হয়ে থাকতে পারে যেমন সৃজনশীল লেখা, কাল্পনিক লিপি তৈরী করা, আঁকা বা এই জাতীয় আরো অনেক কিছু। এই নামের মানুষেরা সাধারণত অসাবধান হয় আর যে সময়টুকু তারা রাস্তায় কাটায় সেই সময়ে হয়তো তারা একদমই নিজেদের খেয়াল রাখে না। এইসব কারণের জন্যই হয়তো তাদের পথ দুর্ঘটনায় আহত হওয়ার প্রবণতা খুবই বেশি। সুতরাং রাস্তায় চলাচল করার সময় এই নামের মানুষদের সাধারণত খুবই সচেতন থাকতে হবে। এই মানুষেরা সাধারণত খুবই কমনীয় স্বভাবের হয়। এ ছাড়া তারা সাধারণত নরম মনের মানুষও হয়। যদি কোনো মানুষ কোনো কারণে পীড়িত হয় তাহলে তারা হয়তো সবসময় এই নামের মানুষদের তাদের পাশে পাবে। এই মানুষেরা সাধারণত নিজের কথা না ভেবে অন্য মানুষদের সেবায় নিরত থাকতে খুবই পছন্দ করে। এই মানুষেরা হয়তো অন্য কারোর ওপর নির্ভরশীল হতে পছন্দ করবে। কিন্তু তাদের এই স্বভাবের ফলে তারা হয়তো একটা মানুষ বা যে কোনো পরিস্থিতির খারাপ ও ভালো দুই দিকই দেখতে পারবে। এই কারণেই হয়তো কারোর ওপর পুরোপুরি নির্ভর করার আগে তাদের সেই মানুষটিকে বারংবার যাচাই করে নেওয়া উচিত, কারণ তা না হলে এই মানুষদের দ্বারা এই নামের মানুষটি আঘাত পেতে পারে।
Advertisement
ভীষ্ম, Bhisma এর অভিব্যাক্তি সংখ্যা
7 বৈদিক জ্যোতিষ বা সংখ্যাতত্ত্বের অনেক গুরুত্ব রয়েছে।
ভারতীয় জ্যোতিষবিদ্যা থেকে বোঝা যায় যে যে মানুষদের নাম ভীষ্ম, Bhisma হয় সেই মানুষদের সাধারণত তাদের প্রতিবেশীরা খুবই পছন্দ করে। তাদের সমাজের মানুষেরা সাধারণত তাদের মিশুকে স্বভাবের জন্য তাদের সাথে কথা বলতে ভালোবাসে। তবে তারা হয়তো তাদের কর্ম জীবনে একই ধরণের ব্যক্তিত্ব বজায় রাখবে না। তারা হয়তো তাদের সহকর্মীদের সাথে খোলাখুলি ভাবে কথা বলতে পছন্দ করবে না। এর জন্য হয়তো তাদের কর্ম জীবনেরও ক্ষতি হতে পারে। তাদের এরম স্বভাবের জন্য কিছু লোক হয়তো ধরেই নেবে যে তারা আত্মকেন্দ্রিক। তবে তা হয়তো সত্যি হবে না। তারা হয়তো খুবই মিশুকে আর খোলা মনের মানুষ হবে। তাদের কর্মক্ষেত্রের সমস্যাগুলি হয়তো এই কারণেই হবে যে তারা হয়তো অন্যদের সাথে সংযোগ স্থাপন করতে ব্যর্থ হবে এবং তারা হয়তো তাদের কর্মক্ষেত্রে কোনো ভাবেই আত্মবিশ্বাসী হয়ে উঠতে পারবে না। তারা সাধারণত তাদের কর্ম জীবনের প্রতি অত্যন্ত দৃঢ়প্রতিজ্ঞ মনোভাব নিয়ে চলবে। তারা সাধারণত খুবই পরিশ্রমী ও দৃঢ় মনোভাব নিয়ে কাজ করবে এবং একই সাথে তারা হয়তো অবিচলিত থাকবে। তারা সাধারণত শান্তিপ্রিয় মানুষও হবে। নতুন বন্ধুদের সংস্পর্শে আসার সময় হয়তো তাদের সচেতন ও নির্বাচনশীল হতে হবে। তারা সাধারণত সমাজসেবী ও বিনীত প্রকৃতির মানুষ হবে। তারা সাধারণত গরীব ও দুস্থ মানুষদের নিঃস্বার্থভাবে সাহায্য করতে চাইবে। তারা সাধারণত ধীরেসুস্থে কাজ করতে পছন্দ করবে। তারা হয়তো সব সময় চেষ্টা করবে তাদের কাজ যেন নিখুঁতভাবে সম্পন্ন হয়। তারা হয়তো একটি স্বাচ্ছন্দের জীবনের থেকে শান্তির জীবনের সন্ধান বেশি করে করবে। তাদের কঠোর পরিশ্রমের জন্য হয়তো তাদের শরীর খারাপ করবে। তারা হয়তো কোনো দীর্ঘস্থায়ী অসুখে ভুগবে। সুতরাং তাদের হয়তো নিজেদের কাজ ও স্বাস্থ্যের মধ্যে স্থিতিশীলতা বজায় রাখা উচিত। আসলে এটা সাধারণত সবার জন্যই প্রযোজ্য।
.
যে মানুষদের নাম ভীষ্ম, Bhisma হবে সেই মানুষেরা সাধারণত খুবই চিত্তাকর্ষক ব্যক্তিত্বের মানুষ হবে। তারা হয়তো সব সময় অজানা জ্ঞান অর্জন করার জন্য ব্যাকুল হয়ে থাকবে যা সাধারণত তাদের গবেষণা ও অনুসন্ধানের দিকে নিয়ে যাবে। তারা হয়তো প্রথমে কোনো সমস্যার উৎস খুঁজে বার করবে এবং তারপরে তার সমাধান বার করবে। সাধারণত তারা নিজেদের প্রশংসা করতে খুবই ভালোবাসবে। তারা হয়তো সব সময় চেষ্টা করবে একটা হাসিখুশী জীবন কাটাতে। তবে সাধারণত এই মানুষদের জীবনে একটা বিশেষ লক্ষ্য থাকবে। যে কোনো ভাবেই হোক তারা হয়তো কখনোই লক্ষ্যচ্যুত হবে না। সাধারণত এই জাতকদের একটি বিশেষ ক্ষমতা থাকে সব কাজকে নিখুঁতভাবে সম্পন্ন করার। তবে তারা হয়তো তা তখনি করবে যখন তার পেছনে কোনো বিশেষ কারণ থাকবে। অন্য মানুষেরা সাধারণত এই মানুষদের থেকে আনুগত্য আশা করে। তাদের ব্যক্তিত্বের মধ্যে হয়তো একটি ধার্মিক দিক থাকবে। সাধারণত ভীষ্ম, Bhisma অভিযানে যেতে পছন্দ করবে। তারা হয়তো তাদের জীবনে নতুন জিনিস পরখ করে দেখার জন্য উতলা হয়ে উঠবে। তাদের মধ্যে সাধারণত একটি সম্পূর্ণরূপে নিপুন প্রেমিককে দেখা যাবে। তবে তারা হয়তো তাদের জীবনে কিছু কঠোর নীতি মেনে চলবে যা সাধারণত তারা কখনোই পরিত্যাগ করবে না। তারা হয়তো কৌশলী ব্যক্তিত্বের মানুষ হবে এবং ভালো করেই জানবে কি করে তাদের কাজ বার করে নিতে হয় আর তার জন্য যদি তাদের অন্যদের বিরুদ্ধে ষড়যন্ত্র করতে হয় তাহলেও সাধারণত তারা পিছুপা হবে না। তারা হয়তো চতুর হবে এবং সাধারণত অন্যদের খারাপ চোখেই দেখবে। তারা হয়তো অন্যদের খারাপ ব্যবহার কখনোই ভুলবে না এবং নিজেদের মধ্যে একটি ধ্বংসাত্মক ব্যক্তিত্বকে গড়ে তুলবে।
নাম
ভীষ্ম, Bhisma বা (
কোনো অনুরূপ নাম নেই) মানে
শান্তনু ও গঙ্গার পুত্র. এই নাম
16 সংখ্যার অন্তর্গত
যে মানুষদের নাম ভীষ্ম, Bhisma হয় তারা সাধারণত সব সময় সততা ও নিরপেক্ষতার সাথে তাদের সব রকম কাজ ও লেনদেন সম্পন্ন করতে চায়। তবে সব মানুষেরই সাধারণত কিছু না কিছু দোষ থাকে। এই নাম যে মানুষদের হয় তারা হয়তো মাঝে মধ্যে তাদের এই সৎ স্বভাব বজায় রাখতে পারবে না ও অসৎ পথে চলে যাবে। তবে এটা সাধারণত এই মানুষদের নেতিবাচক দিক বলে ধরা হয় না। এদের মধ্যে হয়তো সব সময়ই প্রচুর পরিমানে আত্মবিশ্বাস দেখা যাবে। এই জাতকেরা হয়তো তাদের কর্মক্ষেত্রে অনুকূল পরিবেশ পাবে যার ফলে তাদের কাজ করতে সুবিধে হবে। সাধারণত অন্যদের কাজ যদি এরা তাদের হয়ে করে দিতে পারে তাহলে এরা খুবই খুশি হয়। সুতরাং এই কারণেই হয়তো তাদের কাজের জায়গায় ও তাদের সহকর্মীদের মধ্যে তাদের খুবই পছন্দ করা হবে। এরম অনেক সময়ই হতে পারে যে তারা হয়তো তাদের পিতামাতাদের থেকে বিশেষত তাদের পিতার থেকে কোনো রকমের সাহায্য বা সমর্থন পাবে না। তবে যেহেতু তারা সাধারণত খুবই আত্মবিশ্বাসী ব্যক্তিত্ব হবে সেহেতু তাদের হয়তো অন্য কারোর সমর্থনের প্রয়োজন হবে না এবং তারা হয়তো একা একাই তাদের জীবনে অগ্রসর হতে পারবে। তারা হয়তো অবশেষে তাদের জীবনে সাফল্য লাভ করতেও পারবে যা শুধুমাত্র তাদের জন্যই চরিতার্থ হবে। তাদের দাম্পত্য জীবন সাধারণত কোনো ভাবেই সুখদায়ক হয় না এবং তাদের প্রচুর অস্থিরতার মধ্যে জীবন কাটাতে হয়। জীবনের অনেকটা সময় কাটানোর পরেও হয়তো তারা তাদের পতি বা পত্নীর দিকে কোনো গভীর টান অনুভব করবে না আর হয়তো তাদের জীবনে নতুন কাউকে চাইবে। এই জাতকদের সাধারণত উপদেশ দেওয়া হয় কোনো সমাজসেবী সংস্থার প্রতি যোগদান করে কিছু দানশীল কাজকর্ম করতে যার মাধ্যমে তারা হয়তো সমাজে স্বীকৃতি পাবে।